গত বছরের মতো এবারও আনন্দী ক্ল্যাসিক্যালস আয়োজন করল তাদের বাৎসরিক অনুষ্ঠান "ত্রয়ী" । ২৮ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হল ধ্রুপদ সঙ্গীত কেন্দ্রিক এক সুমধুর ভারতীয় শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের সন্ধ্যা। কলকাতার উত্তম মঞ্চ সাক্ষী𝄹 হয়ে থাকল “ত্রয়ী" দ্বিতীয় পর্বের মঞ্চায়নের ।
আরও পড়ুন - অতনু-অনীকের🌠 নাচো নাচো গানের সঙ্গে নাচ দেখে মাটিতেই বসে🍎 পড়লেন শান্তনু!মুগ্ধ ইমনও
ধ্রূপদ উৎসবের সন্ধ্যায় মঞ্চ আলোকিত করেন পন্ডিত পুষ্পরাজ কোষ্ঠী, পন্ডিত নির্মাল্য দে, বিশিষ্ট ধ্রুপদ সঙ্গীত 🍸শিল্পী সুশ্রী রুবী মুখার্জী, বিদুষী কাবেরী কর এবং শ্রী তাপস দাস প্রমুখরা।উৎসবের অন্যতম মধ্য়মণি ছিলেন পদ্মশ্রী পুরস্কারপ্রাপ্ত পন্ডিত ঋত্বিক সান্যাল। উদ্যোক্তাদের পক্🌼ষ থেকে জানানো হয়েছে, গত বছরের অপার সাফল্যের পর আবার তাদের এই প্রয়াস। এই বছরের প্রয়াসও মানুষ সফল করে তুললেন। শীতের শহরে ফিরে এল সঙ্গীতের প্রতি অকৃত্রিম ভালোবাসা। ভারতীয় সঙ্গীতের সবচেয়ে পুরাতন এই ধারা চিরপ্রবাহিত হয়ে থাকুক, বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মের কাছে আরো বেশি করে পৌঁছে দেওয়ার এবং প্রথিতযশা শিল্পীদের সঙ্গে নতুন প্রতিভাদের তুলে ধরার প্রতিজ্ঞা এবং পরিকল্পনা নিয়ে তাঁরা ক্লান্তিহীন প্রচেষ্টা চালিয়ে যাবেন।
আরও পড়ুন - আদিত্যর প্রেমে নিজেকে বদলেও মেলেনি সুখ! বছর শ༒েষে নতুন প্রেমে সিলমোহর অনন্যার?
“ত্রয়ী"র এই সংস্করণে ধ্রুপদ সঙ্গীতের সুর, ছন্দ আর পদের অপূর্ব সমাগম শ্রোতাদের হৃদয়ে এক অভূতপূর্ব অনুনাদ সৃষ্টি করল। আনন্দী ক্ল্যাসিকালসের সভাপতি রুবি মুখোপাধ্যায়ের কথায়, “ধ্রুপদ উৎসব করার উদ্দেশ্য এই সঙ্গীতকে আগামী প্রজন্মের কাছে আরো বেশী করে পৌঁছে দেওয়া। দ্রুত চলতে থাকা জীব🤡নে কিছুটা শান্তির প্রয়োজন। সে𓆉ক্ষেত্রে সঙ্গীত চর্চা ভীষণ ভাবে প্রয়োজন। ধ্রুপদের চলন, তার নানা ঘরানা এই নিয়ে চর্চার প্রয়োজন।"